রেজিস্টর কালার কোড এর মাধ্যমে মান নির্ণয় পদ্ধতি
আমরা যে কোনো রেজিস্টর এর গায়ে লক্ষ্য করলে দেখতে পারি বিভিন্ন রং এর
রেখা অংকন করা আছে। আমরা অনেকেই জানিনা এগুলো কেন আঁকা হয়েছে। রেজিস্টরের
সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য না অন্য কোন কারণ আছে তা জানবো।
আসলে এই
বিভিন্ন রঙে রেখাগুলোকে কালার কোড বলা হয়। যার মাধ্যমে খুব সহজে ওই
রেজিস্টরের মান বের করা যায়। তবে তার জন্য কালার কোট সূত্র অনুসরণ করতে
হবে।
রেজিস্টারের গায়ে যেগুলো কালার রেখা ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি
কালারের একটা নির্দিষ্ট মহান রয়েছে। সেই মানগুলো সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে
এই রেজিস্টরের রোধ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।
রেজিস্টার কালার মান:
কালো -০
বাদামি -০১
লাল -০২
কমলা -০৩
হলুদ -০৪
সবুজ -০৫
নীল -০৬
বেগুনি -০৭
ধূসর -০৮
সাদা -০৯
নিচের দুইটি কালার যা টলারেন্স হিসেবে কাজ করে
প্রতিটা
কোম্পানির ম্যানুফেকচারিং উপর ভিত্তি করে মান কিছু কম বা বেশি হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। মান কত কম বেশি হতে পারে তা সোনালী ও রুপালি কালার দ্বারা
বুঝানো হয়।
সোনালী= (+-)৫%
রূপালী = (+-)১০%
১ম কালার মান এবং ২য় কালার মান
পাশাপাশি বসবে ৩য় কালার মান অনুযায়ী তত সংখ্যা 0 বসবে ৪র্থ কালার মান
সোনালী অথবা রুপালি হবে যার টলারেন্স হিসেবে কাজ করে।
৪ ব্যান্ড কালার কোড উদাহরনঃ ০১
দ্বিতীয় ব্যান্ড নিল কালার মান ৬
তৃতীয় ব্যান্ড লাল কালার মান ২
চতুর্থ ব্যান্ড সোনালী (+-)৫%
মান ৫৬০০ ওহম
বা ৫.৬ কিলো ওহমএখন টলারেন্স সোনালী করার জন্য (+-)৫% কে যোগ বিয়োগ করলে মান হবে।
(৫৬০০ ওহম – 5%)=5,320
(৫৬০০ ওহম + 5%)=5,880উত্তর: রেজিস্টারটির মান হচ্ছে 5,320 থেকে 5,880 ওহম
১ম কালার মান, ২য় কালার মান ও ৩য় কালার মান পাশাপাশি বসবে ৪র্থ কালার মান অনুযায়ী তত সংখ্যা 0 বসবে ৫র্থ কালার মান সোনালী অথবা রুপালি হবে যার টলারেন্স হিসেবে কাজ করে।
৫ ব্যান্ড কালার কোড উদাহরনঃ ০২
দ্বিতীয় ব্যান্ড নিল কালার মান ৬
তৃতীয় ব্যান্ড কালো কালার মান ১
চতুর্থ ব্যান্ড লাল কালার মান ২
পঞ্চম ব্রান্ড সোনালী (+-)৫%এখন টলারেন্স সোনালী করার জন্য (+-)৫% কে যোগ বিয়োগ করলে মান হবে।
(৫৬০০০ ওহম – 5%)=53,200
(৫৬০০০ ওহম + 5%)=58,800উত্তর: রেজিস্টারটির মান হচ্ছে 53,200 থেকে 58,800 ওহম
dddddddddddddddddffffffff
Post Comment